বরিশাল সিটি নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থীর ওপর হামলার ঘটনায় সিইসির বক্তব্যকে দায়িত্বহীন ও কুরুচিপূর্ণ আখ্যায়িত করে ৫০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে
বরিশালে সিটি নির্বাচনের পর নতুন করে দখল-বাণিজ্য শুরু হয়েছে। নগরে দরপত্র, বাস টার্মিনাল ও হাটবাজার এমনকি পাবলিক টয়লেট দখলেরও অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও শ্রমিক লীগের কিছু নেতার বিরুদ্ধে।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বসিক) ২০০৩ এবং ২০০৮ সালের নির্বাচন মিলে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের মোট ভোট ছিল ৭৯ হাজার ৬১। এবার মেয়র পদে দলটির প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ (খোকন সেরনিয়াবাত) ৮৭ হাজার ৮০৮ ভোট পেয়ে জিতেছেন। ২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে সেরনিয়াবাত সাদিক
গতকাল রাত থেকেই কাছের নেতা-কর্মী, সমর্থক, স্বজন আর শুভাকাঙ্ক্ষীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন বার্তা পাচ্ছিলেন। সকালে সেটা আরও বড় আকার ধারণ করে। বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসের সঙ্গে ফুল হাতে শুভেচ্ছা জানাতে আসেন সর্বস্তরের মানুষ
সব সমীকরণ উল্টে দিয়ে ভাতিজা সাদিক আবদুল্লাহর চেয়ারে বসছেন আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত। গতকাল সোমবার বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) নির্বাচনে বেসরকারিভাবে তিনি মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন।
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন ও সরকারের ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছেন জাতীয় পার্টি সমর্থিত লাঙ্গল প্রতীকের মেয়র পদপ্রার্থী ইকবাল হোসেন তাপস। আজ মঙ্গলবার দুপুরে অক্সফোর্ড মিশন রোডের বাসভবনের নির্বাচনী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি ফলাফল প্রত্যাখ্
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ (খোকন সেরনিয়াবাত)।
মেয়র পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হওয়ার পর ভোটার ও প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত। সেই সঙ্গে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেছেন তিনি।
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর ফলাফল প্রত্যাখ্যানের মধ্যে উৎসবের আমেজ চলছে নৌকার শিবিরে। কর্মী, সমর্থক, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নানা স্তরের নেতা-কর্মী নানা স্লোগান দিয়ে উল্লাস প্রকাশ করছেন। বরিশাল সার্কিট হাউস এলাকায় নৌকার প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে নগরীর নানা প্রান্ত থেকে মিছিল নিয়ে আসছেন নেতা-কর্মীর
দিনব্যাপী কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনার মধ্যে বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষে গণনা শুরু হয়েছে। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় ভোট গ্রহণ শেষ হয়। ভোট গ্রহণ শুরু হয় সকাল ৮টায়।
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ ভোট দিতে আসেননি। তিনি তাঁর চাচা নৌকার মেয়র প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহর একই কেন্দ্রের ভোটার।
সকাল থেকে তীব্র রোদ আর ভ্যাপসা গরমে নগরীর জনসাধারণের প্রাণ ওষ্ঠাগত। এদিকে আবার ভোটের উত্তাপ। দুপুরের পরে হাতপাখার প্রার্থীর ওপর হামলার প্রতিবাদে নগরীর কয়েকটি মোড়ে অবস্থান নিয়েছে চরমোনাইয়ের সমর্থকেরা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী মুফতি ফয়জুল করীমের ওপর হামলার ঘটনার পর চাঁদমারী কমপ্লেক্সে তাঁর সঙ্গে দেখা করেছেন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের (বিএমপি) কমিশনার সাইফুল ইসলাম
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে হাতপাখার প্রতীকে মেয়র প্রার্থী ফয়জুল করিমের ওপর হামলার ঘটনায় সোমবার দুপুরের পর চরমোনাই থেকে মাদ্রাসার ছাত্ররা দলে দলে নগরে প্রবেশের চেষ্টা চালাচ্ছে। তাদের হাতে লাঠিসোঁটা দেখা গেছে। এ ঘটনা নগরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে...
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে হাতপাখার মেয়রপ্রার্থী মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করীমের উপর হামলা হয়েছে। আজ সোমবার দুপুর পৌনে ১টার দিকে নগরের ২২ নম্বর ওয়ার্ডের ছাবেরা খাতুন কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।
এই প্রথমবারের মতো বরিশালে ইভিএম মেশিনে বড় কোনো নির্বাচন হচ্ছে। আগে থেকে প্রচার থাকলেও যন্ত্রটির সঙ্গে অভ্যস্ত নয় ভোট গ্রহণে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং ভোটারেরা।
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করীমসহ দলের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ সোমবার সকালে এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ করেন হাতপাখার প্রার্থীর মিডিয়া কমিটির সদস্য কে এম শরিয়তুল্লাহ।